
দেশের মাটিতে বাংলাদেশ এমনও অনেক টেস্ট খেলেছে, যেখানে একাদশে ছিলেন মাত্র একজন পেসার। কিংবা সীমিত ওভারের দুই ফরম্যাটেও দেখা গেছে এমন চিত্র। এর পেছনে যে শুধু বাংলাদেশের উইকেটই দায়ী, এমন নয়। দায়ী ছিল পেসাদের ওপর আস্থাহীনতাও।
তবে সেই চিত্র ক্রমশ পাল্টাতে শুরু করেছে। উইকেট খুব বেশি স্পিন বান্ধব না হলে এখন যেকোনো ফরম্যাটেই দেখা যায় একাধিক পেসার। বিদেশের মাটিতে খেলতে গেলে বাংলাদেশ পেসকে প্রাধান্য দিয়েই একাদশ সাজায়। জাতীয় দলের তারকা পেসার এবাদত হোসেন চৌধুরী মনে করেন, নিকট ভবিষ্যতে দেশের মাটিতে বাংলাদেশ খেলবে একাদশে ৩-৪ জন পেসার নিয়ে।
দেশের পেসারদের উন্নতির গ্রাফই আশাবাদী করেছে এবাদতকে। তিনি বলেন, ‘আমাদের ফাস্ট বোলারদের উন্নতির গ্রাফটা যদি খেয়াল করেন, তাসকিন, শরিফুল, মুস্তাফিজ সবাই খুব ভালো করার চেষ্টা করছে। সবাই চেষ্টা করছে ফাস্ট বোলিং বিভাগকে আরও ভালো করার।’
এবাদতের আশা, দেশে ও দেশের বাইরে সব জায়গায়ই ম্যাচ জেতানোর মত পারফর্মার হয়ে উঠবেন পেসাররা। তিনি বলেন, ‘এখন দেশের বাইরে ভালো করছি, আশা করি এক সময় দেশেও ৩-৪ জন ফাস্ট বোলার খেলব। আমাদের আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, দেশে ও দেশের বাইরে পেসাররা মিলে ম্যাচ জেতাব।’
Leave a Reply